‘দিদির নির্দেশে’ তৃণমূলের মিছিলে যোগ দিতে ওয়েবকুপার ‘হুমকি’ এসএমএস, বিতর্ক
Monday, 22 September 2014 08:38 PM
কলকাতা: তৃণমূলের অধ্যাপক সংগঠন ওয়েবকুপার এসএমএস ঘিরে বিতর্ক। সংগঠনের সদস্যদের পাঠানো এসএমএসে বার্তা, সকলে সোমবারের মিছিলে যোগ দিন। না হলে.........। না হলে কী হবে? সেটা এসএমএসে বলা নেই। রয়েছে শুধু ন’টি ‘ডট’, যাকে হুমকি হিসেবেই দেখছেন অনেকে। যাদবপুরের পড়ুয়াদের দাবি, এসএমএস-এ হুমকি দিয়ে মিছিলে লোক বাড়ানো যেতে পারে, কিন্তু আন্দোলন স্তব্ধ করা যাবে না।
যাদবপুরের পড়ুয়াদের পাল্টা তৃণমূলের মিছিল। সোমবারের এই মিছিলে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানিয়েই ওয়েবকুপার সাধারণ সম্পাদকের নামে ওই এসএমএস। তাতে লেখা রয়েছে, দিদির নির্দেশে ২২.০৯.১৪ তারিখ দুপুর একটার সময় বিড়লা প্ল্যানেটোরিয়াম থেকে রাজভবন পর্যন্ত মিছিল হবে। সবাই যোগ দিন। না হলে.........দয়া করে এই এসএমএসটি ফরওয়ার্ড করে দিন।
কিন্তু কেউ মিছিলে যোগ না দিলে কী হবে? এসএমএসে এ প্রসঙ্গে তাৎপর্যপূর্ণভাবে ন’টি ডট দেওয়া হয়েছে। আর এই কৌশলী নীরবতার মধ্যেই প্রছন্ন হুমকির সুর শুনতে পাচ্ছেন যাদবপুরের ছাত্রছাত্রীরা।
যদিও তৃণমূলের অধ্যাপক সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক রুবি সাইয়ের বক্তব্য, সংগঠনের সদস্যদের মিছিলে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানাতেই ওই এসএমএস পাঠানো হয়।
কিন্তু এসএমএসের উদ্দেশ্য যদি নিছকই মিছিলে যোগ দেওয়ার আহ্বান হয়, তাহলে যোগ না দিলে কী হবে, তারপর কেন উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে কয়েকটি ডট দেওয়া হল? পরিণতি কী হতে পারে, তা এসএমএসে না বলেও কি অনেক কিছু বলে দিল না ওয়েবকুপা? প্রশ্ন নানা মহলে।
যাদবপুরকাণ্ডে প্রথম থেকেই পুলিশ-প্রশাসন বা তৃণমূল নেতাদের গলায় যে সুর শোনা গিয়েছে, তারই প্রতিধ্বনী শোনা গিয়েছে উপাচার্য অভিজিৎ চক্রবর্তীর গলায়। বিরোধীদের দাবি, উপাচার্য আসলে তৃণমূলেরই লোক। ওয়েবকুপার এসএমএসের পর শাসক দলের সঙ্গে উপাচার্যের সম্পর্ক আরও প্রকট ভাবে প্রকাশ্যে এল বলে মনে করছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা।
তবে এত কিছুর পরও মিছিল দেখে বিরোধীদের কটাক্ষ করে বলছে, জোর যার মুলুক তার, একথাটা অনেকে বিশ্বাস করলেও সেটা সবসময় খাটে না। জোর খাটিয়ে অন্তত শক্তি দেখানোর মিছিলকে স্বতঃস্ফূর্ত মিছিলে পরিণত করা যায় না। তা সে যতই এসএমএসে হুমকি দেওয়া হোক না কেন!
যাদবপুরের পড়ুয়াদের পাল্টা তৃণমূলের মিছিল। সোমবারের এই মিছিলে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানিয়েই ওয়েবকুপার সাধারণ সম্পাদকের নামে ওই এসএমএস। তাতে লেখা রয়েছে, দিদির নির্দেশে ২২.০৯.১৪ তারিখ দুপুর একটার সময় বিড়লা প্ল্যানেটোরিয়াম থেকে রাজভবন পর্যন্ত মিছিল হবে। সবাই যোগ দিন। না হলে.........দয়া করে এই এসএমএসটি ফরওয়ার্ড করে দিন।
কিন্তু কেউ মিছিলে যোগ না দিলে কী হবে? এসএমএসে এ প্রসঙ্গে তাৎপর্যপূর্ণভাবে ন’টি ডট দেওয়া হয়েছে। আর এই কৌশলী নীরবতার মধ্যেই প্রছন্ন হুমকির সুর শুনতে পাচ্ছেন যাদবপুরের ছাত্রছাত্রীরা।
যদিও তৃণমূলের অধ্যাপক সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক রুবি সাইয়ের বক্তব্য, সংগঠনের সদস্যদের মিছিলে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানাতেই ওই এসএমএস পাঠানো হয়।
কিন্তু এসএমএসের উদ্দেশ্য যদি নিছকই মিছিলে যোগ দেওয়ার আহ্বান হয়, তাহলে যোগ না দিলে কী হবে, তারপর কেন উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে কয়েকটি ডট দেওয়া হল? পরিণতি কী হতে পারে, তা এসএমএসে না বলেও কি অনেক কিছু বলে দিল না ওয়েবকুপা? প্রশ্ন নানা মহলে।
যাদবপুরকাণ্ডে প্রথম থেকেই পুলিশ-প্রশাসন বা তৃণমূল নেতাদের গলায় যে সুর শোনা গিয়েছে, তারই প্রতিধ্বনী শোনা গিয়েছে উপাচার্য অভিজিৎ চক্রবর্তীর গলায়। বিরোধীদের দাবি, উপাচার্য আসলে তৃণমূলেরই লোক। ওয়েবকুপার এসএমএসের পর শাসক দলের সঙ্গে উপাচার্যের সম্পর্ক আরও প্রকট ভাবে প্রকাশ্যে এল বলে মনে করছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা।
তবে এত কিছুর পরও মিছিল দেখে বিরোধীদের কটাক্ষ করে বলছে, জোর যার মুলুক তার, একথাটা অনেকে বিশ্বাস করলেও সেটা সবসময় খাটে না। জোর খাটিয়ে অন্তত শক্তি দেখানোর মিছিলকে স্বতঃস্ফূর্ত মিছিলে পরিণত করা যায় না। তা সে যতই এসএমএসে হুমকি দেওয়া হোক না কেন!
No comments:
Post a Comment