Thursday, October 30, 2014

Singur Lies! Mamta minister admits Singur Land can't be given back to farmers!





সিঙ্গুরের অধিগৃহীত জমি কৃষকদের ফেরানো সম্ভব নয়, স্বীকারোক্তি শ্রমমন্ত্রী মলয় ঘটকের
সিঙ্গুরেও জমি অধিগ্রহণ হয়েছিল। সেই জমি এখনও ফেরৎ দেওয়া যায়নি। একবার জমি অধিগ্রহণ হয়ে গেলে তা আর ফেরৎ দেওয়া যায় না। অণ্ডালে প্রস্তাবিত বিমাননগরীর জমি জট প্রসঙ্গে স্বীকারক্তি শ্রমমন্ত্রী মলয় ঘটকের।
ক্ষমতায় এলে ফিরিয়ে দেওয়া হবে সিঙ্গুরের অনিচ্ছুক চাষিদের অধিগৃহীত জমি। প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ক্ষমতায় এসে ৪০০ একর জমি ফেরত দিতে বিলও এনেছে রাজ্য সরকার৷ বিধানসভায় পাস হয়েছে সেই বিল। কিন্তু, আইনের সাংবিধানিক বৈধতাকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে আদালতের যায় টাটা মোটরস৷  সিঙ্গুর জমি পুনর্বাসন ও উন্নয়ন আইন-২০১১-কে অবৈধ এবং অসাংবিধানিক বলে রায় দেয় হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ৷ সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছে রাজ্য সরকার।
কিন্তু পূরণ করতে পারেননি জমি ফেরানোর প্রতিশ্রুতি।
জমি একবার অধিগৃহীত হলে যে ফেরানো সম্ভব নয়, তা কার্যত মানছেন তাঁর মন্ত্রিসভার সদস্য মলয় ঘটকও।
রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের একাংশের মতে, যত সহজে মুখ্যমন্ত্রী জমি ফেরানোর কথা বলেছেন, তা অত সহজ নয়। সব জেনেও চুপ তৃণমূল, কটাক্ষ আইনজীবীদের।
এদিন, অণ্ডালে প্রস্তাবিত বিমাননগরীর জন্য অধিগৃহীত জমি জট কাটাতে আসানসোল-দুর্গাপুর উন্নয়ন নিগম ভবনে প্রশাসনিক বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন মলয় ঘটক। সেখানে প্রস্তাবিত বিমাননগরীর জন্য অধিগৃহীত ১০৯ একর জমি নিয়ে যে জট তৈরি হয়েছে সেই প্রসঙ্গে সিঙ্গুরের উদাহরণ টেনে আনেন তিনি। বলেন, একবার জমি অধিগ্রহণ হয়ে গেলে তা আর ফেরত দেওয়া যায় না।

*********

অধিগৃহীত জমি ফেরত নিয়ে চাপে পড়ে কথা গিললেন মলয়





অধিগৃহীত জমি ফেরতের আইনি উপায় না থাকার কথা স্বীকার করেও, চাপের মুখে কথা ঘোরানোর চেষ্টা করলেন শ্রমমন্ত্রী মলয় ঘটক। মন্ত্রীর মন্তব্যে অস্বস্তিতে পড়ে তৃণমূল মহাসচিব দায় চাপানোর চেষ্টা করলেন সংবাদমাধ্যমের ঘাড়ে।
সিঙ্গুরের অধিগৃহীত জমি ফেরত দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু, তাঁর সেই আশ্বাসকে বড়সড় প্রশ্নের মুখে ফেলে দিলেন তাঁরই মন্ত্রিসভার সদস্য মলয় ঘটক। বুধবার অন্ডাল বিমাননগরী নিয়ে বলতে গিয়ে মলয় ঘটক স্বীকার করে নেন, অধিগৃহীত জমি ফেরত দেওয়ার কোনও আইনি উপায় নেই।
ঘটনাচক্রে, সিঙ্গুরের অধিগৃহীত জমি ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য রাজ্য সরকার যখন আইন প্রণয়ন করে, তখন এই মলয় ঘটকই ছিলেন রাজ্যের আইনমন্ত্রী। তাই তাঁর এই মন্তব্য ঘিরে বিতর্কের ঝড় উঠেছে। দ্বিচারিতার অভিযোগ তুলতে শুরু করেছে বিরোধীরা। চাপে পড়ে বৃহস্পতিবার কথা ঘোরানোর চেষ্টা করলেন মলয় ঘটক। সাফাই দিয়ে তিনি বলেছেন, অন্ডাল ও সিঙ্গুরের বিষয়টি আলাদা।
মন্ত্রীর মন্তব্যে অস্বস্তিতে পড়ে তৃণমূল মহাসচিব দায় চাপানোর চেষ্টা করলেন সংবাদমাধ্যমের ঘাড়ে। বললেন, মলয় ওই কথা বলেননি। সংবাদমাধ্যম বিকৃত করেছে।

বিরোধীদের বক্তব্য, জমি অধিগ্রহণ তো সিঙ্গুরেও হয়েছিল। অন্ডালেও হয়েছে। জট দু’ক্ষেত্রেই রয়েছে। তাহলে, সমস্যা এক হওয়া সত্বেও, দুই অবস্থানের কথা কেন বলছে শাসক দল? কেন সিঙ্গুর এবং অন্ডালের ক্ষেত্রে তৃণমূলের এই বিপরীত নীতি? তবে কি বিরোধী থেকে শাসক হওয়ায় আন্দোলনের প্রয়োজন ফুরিয়ে গিয়েছে? প্রশ্ন বিরোধীদের।


More -
Another name of CORRUPTION is Mamta - Lake Mall lease contract violated to give aide, financial benefit 

No comments:

Post a Comment