Gang kills youth day after protest
KOLKATA: An armed gang barged into a house in Dum Dum on Tuesday morning, shot a youth twice while he was asleep, hurled bombs and fled. The 32-year-old victim, Gour Das, was rushed to RG Kar Hospital where he succumbed to injuries.
Locals said Gour was murdered for protesting against the blank shots the gang had fired on Monday evening to terrorize the neighbourhood and mark its area of influence.
The incident comes barely 10 days after the police recovered the bodies of two youths - Abhijit Saha, a promoter's son, and his brother-in-law Kaishik Roy - from a pond near Dum Dum railway yard. Tuesday's murder took place at Dum Dum's Harihar Nagar near Shyamnagar, 2.5 km from the spot of twin murders.
Around 250 families reside in Harihar Nagar slum off Jessore Road. Gour lived as a tenant in a two-storied building with wife Soma and two-year-old son. He was also associated with building materials supply business and was believed to have links with a real-estate syndicate that operates in Dum Dum-Nagerbazar area.
According to Soma, five armed miscreants barged in when she opened the door around 7.30 am. "Gour was asleep. They shot him in the head and the chest before leaving as abruptly as they had entered," she recounted.
Locals alleged that some anti-socials have been trying to gain control over the slum for several months. On Monday night, the gang, led by Jagannath alias Jaga, began terrorizing residents. When Gour and some of his associates confronted the gang, they retreated.
"Though we called the police, it took them an eternity to arrive from the Dum Dum police station barely 3 km away. By the time they arrived, the criminals had fled. There was no move to nab the culprits. Neither were policemen posted at the site to prevent further retaliation," alleged a local woman.
Gour was still alive when locals rushed him to RG Kar Hospital but died later. Soma lodged an FIR with Dum Dum PS against Jaga and other persons.
Locals on Tuesday gheraoed Prabir Chatterjee, the inspector in charge of Dum Dum police station, alleging inaction. They blocked Jessore Road at Shyamnagar More for about an hour. Later, a large police contingent, including RAF and combat force, rushed in to defuse the situation. The blockade was withdrawn around 10.30 am after senior officers assured that the culprits would be nabbed.
Later in the day, police arrested Jaga's brother Sourav Das. "Another person had been arrested on Monday night in connection with firing and bombing in Harihar Nagar. He is also being interrogated in connection with the murder. Raids are on to nab the other culprits. We are also investigating whether the victim had a business rivalry with somebody," said Biswajit Ghosh, additional deputy commissioner of police, Barrackpore.
Meanwhile, Trinamool Congress leaders claimed that Gour was their party supporter. "The CPM-backed goons who are desperately trying to regain control over the area murdered him," said North 24-Parganas Trinamool Congress secretary Kamal Das said. CPM district secretariat member Amitava Nandy, however, rubbished the allegation and said it was the fallout of Trinamool's internal feud.
সতেরো দিনে ৮ খুন বারাকপুরে
Update: February 6, 2013 22:07 IST
Update: February 6, 2013 22:07 IST
সতেরো দিনে আটটি খুন। এই পরিসংখ্যান কলকাতা লাগোয়া
বারাকপুর কমিশনারেট এলাকায়। স্বাভাবিক ভাবেই প্রশ্নের মুখে আইনশৃঙ্খলা।
নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কিত বাসিন্দারা। কমিশনারেট গড়ে কী লাভ হল, উঠছে সে
প্রশ্ন। তালিকায় শীর্ষে দমদম থানা। সেই থানার আইসির অপসারণের দাবিও জোরদার
হচ্ছে বাসিন্দাদের গলায়। দমদম পার্কের শ্যামনগরে ৩২ বছরের যুবক গোরা দাস ওরফে পুপার খুনের ঘটনায় ত্রাসে কাঁপছে গোটা এলাকা। গোরার স্ত্রী এবং ভাইয়ের অভিযোগ, আততায়ীরা স্থানীয় বাসিন্দা। তাদের নাম পুলিসকে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু পুলিস নীরব দর্শক। ঘটনার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অভিযুক্তদের গ্রেফতারের আশ্বাস দিয়েছিলেন বারাকপুর পুলিস কমিশনারেটের এসিপি বিশ্বজিত ঘোষ। অথচ বাস্তবে শ্যামনগরে গোটা পাঁচেক পুলিসর্মীর ঢিলেঢালা টহলদারি ছাড়া পুলিসের তেমন তত্পরতা চোখে পড়েনি। আতঙ্কে ঘুম ছুটেছে বাসিন্দাদের। বাসিন্দাদের তোপের মুখে দমদম থানার আইসি প্রবীর চ্যাটার্জি। তার অপসারণেরও দাবি উঠছে।
জানুয়ারির ১৯ তারিখ থেকে ফেব্রুয়ারির ৫ তারিখের মধ্যে কমিশনারেট এলাকায় খুনের ঘটনাই আটটি। এরমধ্যে শুধুমাত্র দমদম থানা এলাকাতেই ঘটেছে চারটি খুনের ঘটনা।
১) ১৯ জানুয়ারি উত্তর চব্বিশ পরগনার হালিশহরে বিয়ের আসরে খুন করা হয় পাত্র শৌভিক দেকে। গুলি চালনায় অভিযুক্ত রাজীব বসু নামে এক যুবককে ধরে ফেলেন স্থানীয় বাসিন্দারা। ব্যাপক মারধর করা হয় তাকে।
২) ২০শে জানুয়ারি হাসপাতালে মৃত্যু হয় হালিশহরকান্ডের একমাত্র অভিযুক্ত রাজীব বসুর।
৩) ২২শে জানুয়ারি হালিশগরে গুলি করে বোমা মেরে প্রকাশ্যে খুন করা হয় ৩২ বছরের এক যুবককে। তার নাম রামজি কাহার।
৪) ২২শে জানুয়ারি টিটাগড়ের জে সি রোডে খেলার সময় ২ শিশুর বচসার জেরে রাহুল গিরি
নামে এক শিশুকে গুলি করে খুন করে তারই প্রতিবেশি মহম্মদ আরমান।
৫) দমদম স্টেশন লাগোয়া পুকুর থেকে ২৬শে জানুয়ারি উদ্ধার হয় অভিজিত ও কৌশিক নামের ২ যুবকের বিবস্ত্র দেহ। তাদের অন্যত্র খুন করে জলাশয়ে ফেলে যায় আততায়ীরা।
৬) দমদমের হরিহর কলোনিতে চৌঠা ফেব্রুয়ারি ব্যাপক বোমাবাজি ও গুলিবর্ষণ করে সমাজবিরোধীরা। শীলা দাস নামে এক প্রৌঢ়া গুরুতর আহত হন। পাঁচ তারিখ তার মৃত্যু হয়।
৭) শীলা দাসের মৃত্যুতে যারা জড়িত তারা গোরা দাসের ঘনিষ্ঠ বলে পুলিসের দাবি। সেই মৃত্যুর শোধ তুলতেই পাঁচ তারিখ বাড়িতে ঢুকে গোরা দাস কে খুন করা হয় বলে পুলিস সূত্রে খবর।
১৭ দিনে আটটি খুন। কমিশনারেটের ওপর আস্থা হারাচ্ছেন নাগরিকরা। আরও একটা হত্যাকান্ডের জন্য ত্রাসের প্রহর গুনছে বারাকপুর।
(source: 24 ghanta news )
Goons harass girls, beat up protester
BARASAT: A middle-aged man, who volunteered help to two girls being harassed near Madhyamgram railway station, was thrashed by two drunken youths on Monday. While police arrested one of the accused on Tuesday, the other has gone into hiding.
The victims - a Class-X girl and a first-year college student - had participated in a cultural event and were on their way home when they were harassed. Witnesses said that soon as the van rickshaw, in which the girls were travelling, stopped in front of the station, two inebriated youths drew up to the girls and made lewd comments.
A passerby on a cycle, whose wife was also on the van, noticed the misbehaving youths and at once rushed to the girls' rescue and admonished the goons. Instead of backing off, they continued with their drunken rambling.
This angered the man and he again yelled at them following which the latter charged at him, thrashed him and fled the spot, said locals.
The man was immediately taken to Madhyamgram Gramin Hospital and later discharged after treatment. He along with the girls' parents then went to Madhyamgram outpost and lodged a complaint against the assailants. While Pranab Paul was arrested from his residence at Subhaspally in Madhyamgram, police are on the look out for the other accused.
No comments:
Post a Comment